শনিবার, ২৮ জুন ২০২৫, ০৪:৪৬ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম ::
বিশ্ব তামাকমুক্ত দিবসে সম্মাননা পেল নরসিংদী জেলা শিবপুর উপজেলা টাস্কফোর্স কমিটি কবরস্থানের সভাপতি পদের জন্য নির্বাচন! লড়বেন যুবদল-শ্রমিকদল নেতা জুলাই আন্দোলনে আহত শিক্ষার্থী সাংবাদিক সামিয়া সরকার পেলেন তথ্য মন্ত্রণালয়ের অনুদান বিএনপি নেতা সুলতান উদ্দিন মোল্লার মৃত্যুতে জাগপা’র কেন্দ্রীয় নেতা এনামুল হকের শোক বার্তা শিবপুরে সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো কিশোর গ্যাং: ওসি আফজাল হোসেন মাধবদীতে বিএসটিআই এর সার্ভিল্যান্স অভিযান বেগম জিয়াকে মান্নান ভূঁইয়ার কবরে মাফ চাইতে বলেছিলেন, আজ আপনারাই বড় নেতা : তোফাজ্জল হোসেন গরু চুরি করে বিএনপি নেতা ও তার স্ত্রীর ভূরিভোজের আয়োজন ভোটের আগের রাতেই ‘ইলেকশন ইঞ্জিনিয়ারিং’-এর নেতৃত্বে তারা একজন নুরুল ইসলাম খানের কথা বলছি………… সাংবাদিক আলম খান

শিবপুরে আ’লীগ অফিসে আগুন বড় নাটক: সিরাজুল ইসলাম মোল্লা

নিউজ ডেস্ক :
  • আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ২১ মার্চ, ২০২৩
  • ২৩৪ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক:

নরসিংদীর শিবপুরে উপজেলা আওয়ামী লীগের অস্থায়ী কার্যালয় ও সংসদ সদস্য জহিরুল হক মোহনের ব্যক্তিগত কার্যালয়ে আগুনের ঘটনাকে আগুন বড় নাটক বলে মন্তব্য করেছেন সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি সিরাজুল ইসলাম মোল্লা। শনিবার (১৮ মার্চ) বিকালে উপজেলার জয়নগর ইউনিয়নের নৌকাঘাটা নতুন বাজার সংলগ্ন মাঠে কাছিটান খেলায় প্রধান অতিথির বক্তব্যের সময় এই মন্তব্য করেন তিনি।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ ১৫ বছর ধরে ক্ষমতায়, শেখ হাসিনা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। আজকে শিবপুরে আওয়ামী লীগ অফিসে কেউ আগুন দেবে, এমন বুকের পাটা কারও আছে? এত বড় নাটক আমার জীবনে কখনও দেখিনাই। আওয়ামী লীগের অফিস হউক, এমপির ব্যক্তিগত অফিস হউক, মানুষ কেন একজন এমপির অফিসে আগুন দেবে? এটা দিবালোকের মত পরিষ্কার নাটক। মামলায় একজন সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আরিফুল ইসলাম মৃধা ও পুটিয়া ইউনিয়নের একজন স্বনামধন্য ব্যবসায়ী খোরশেদ হাজীকে আসামী করা হয়েছে। জীবনে শুনিনাই খোরশেদ হাজীকে মারামারি করতে। যাই হউক আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে।

সিরাজুল ইসলাম মোল্লা আরও বলেন, আজকে শিবপুরে যেই খেলা চলছে, এই খেলা দিয়ে ভবিষ্যতে জহিরুল হক মোহন জনগণের সামনে আসতে পারবে না।

সাবেক এই এমপি বলেন, শিবপুরে আজকে কেউ যে শান্তিতে ঘুমাবে সেই অবস্থা নাই। উপজেলা চেয়ারম্যান আর ২৫ বছর ধরে দলের সভাপতি হারুন অর রশিদ খান। উনার ঘরে গিয়ে তাকে গুলি করা হয়েছে। এটা কী তাকে ভয় দেখানোর জন্য করেছিল? চিরতরে মারার জন্য গুলি করছিল। একটাই উদ্দেশ্য হারুন অর রশিদ খান যদি মারা যায় তাহলে উনাদের রাস্তা আরও পরিষ্কার হবে। একজন পৌরসভার মেয়র হবে, একজন উপজেলা চেয়ারম্যান হবে, আরেকজন এমপিতো আছেই। এই পরিকল্পনা নিয়ে তারা গুলি করেছিল। আল্লাহর অশেষ রহমতে হারুন অর রশিদ খান বেঁচে গেছেন। উনি বলেছেন এই হত্যার উদ্দেশ্যের সাথে কারা জড়িত।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ ক্যাটাগরির আরো নিউজ

আর্কাইভ

শনি রবি সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০  
© All rights reserved © 2023 Narsingdinews24.com
ডিজাইন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট : উইন্সার বাংলাদেশ