1. masudkhan89@yahoo.com : সাংবাদিক মাসুদ খান : সাংবাদিক মাসুদ খান
  2. akash34556@gmail.com : সাংবাদিক মাহবুব খান আকাশ : সাংবাদিক মাহবুব খান আকাশ
ব্রেকিং নিউজ :
ঢাকাসহ সারাদেশে ভূমিকম্প, উৎপত্তিস্থল ভারতের মেঘালয় শিবপুরে আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ড জনগনের মাঝে তুলে ধরতে রাব্বি খানের গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ আওয়ামী লীগ নেতা টিপুর উদ্যোগে ঈদে মিলাদুন্নবী ও প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন পালন শিবপুরে প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন উপলক্ষে আ.ফ.ম মাহাবুবুল হাসানের ব্যতিক্রমী উদ্যোগ শিবপুর প্রেস ক্লাবের আহবায়ক কমিটি গঠন শিবপুরের নবাগত ইউএনও শাহ মোঃ সজীব সরকারের উন্নয়ন তুলে ধরে আলহাজ্ব মাহফুজুল হক টিপুর গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ সেরা লেখক নির্বাচিত হয়েছেন নূরুল ইসলাম নূরচান জাতীয় সংসদে ‘সাইবার নিরাপত্তা বিল, ২০২৩’ পাস শিবপুর থেকে নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী জেলা আওয়ামী লীগ নেতা সাহিদ

শিবপুরে আ’লীগ অফিসে আগুন বড় নাটক: সিরাজুল ইসলাম মোল্লা

  • আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ২১ মার্চ, ২০২৩
  • ৬৯ দেখেছেন

নিজস্ব প্রতিবেদক:

নরসিংদীর শিবপুরে উপজেলা আওয়ামী লীগের অস্থায়ী কার্যালয় ও সংসদ সদস্য জহিরুল হক মোহনের ব্যক্তিগত কার্যালয়ে আগুনের ঘটনাকে আগুন বড় নাটক বলে মন্তব্য করেছেন সাবেক সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি সিরাজুল ইসলাম মোল্লা। শনিবার (১৮ মার্চ) বিকালে উপজেলার জয়নগর ইউনিয়নের নৌকাঘাটা নতুন বাজার সংলগ্ন মাঠে কাছিটান খেলায় প্রধান অতিথির বক্তব্যের সময় এই মন্তব্য করেন তিনি।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ ১৫ বছর ধরে ক্ষমতায়, শেখ হাসিনা বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী। আজকে শিবপুরে আওয়ামী লীগ অফিসে কেউ আগুন দেবে, এমন বুকের পাটা কারও আছে? এত বড় নাটক আমার জীবনে কখনও দেখিনাই। আওয়ামী লীগের অফিস হউক, এমপির ব্যক্তিগত অফিস হউক, মানুষ কেন একজন এমপির অফিসে আগুন দেবে? এটা দিবালোকের মত পরিষ্কার নাটক। মামলায় একজন সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আরিফুল ইসলাম মৃধা ও পুটিয়া ইউনিয়নের একজন স্বনামধন্য ব্যবসায়ী খোরশেদ হাজীকে আসামী করা হয়েছে। জীবনে শুনিনাই খোরশেদ হাজীকে মারামারি করতে। যাই হউক আইন তার নিজস্ব গতিতে চলবে।

সিরাজুল ইসলাম মোল্লা আরও বলেন, আজকে শিবপুরে যেই খেলা চলছে, এই খেলা দিয়ে ভবিষ্যতে জহিরুল হক মোহন জনগণের সামনে আসতে পারবে না।

সাবেক এই এমপি বলেন, শিবপুরে আজকে কেউ যে শান্তিতে ঘুমাবে সেই অবস্থা নাই। উপজেলা চেয়ারম্যান আর ২৫ বছর ধরে দলের সভাপতি হারুন অর রশিদ খান। উনার ঘরে গিয়ে তাকে গুলি করা হয়েছে। এটা কী তাকে ভয় দেখানোর জন্য করেছিল? চিরতরে মারার জন্য গুলি করছিল। একটাই উদ্দেশ্য হারুন অর রশিদ খান যদি মারা যায় তাহলে উনাদের রাস্তা আরও পরিষ্কার হবে। একজন পৌরসভার মেয়র হবে, একজন উপজেলা চেয়ারম্যান হবে, আরেকজন এমপিতো আছেই। এই পরিকল্পনা নিয়ে তারা গুলি করেছিল। আল্লাহর অশেষ রহমতে হারুন অর রশিদ খান বেঁচে গেছেন। উনি বলেছেন এই হত্যার উদ্দেশ্যের সাথে কারা জড়িত।

Please Share This Post in Your Social Media

একই রকম সংবাদ
© সকল স্বত্ব www.Narsingdinews24.com  অনলাইন ভার্শন কর্তৃক সংরক্ষিত
Site Customized By NewsTech.Com